About

Monday, August 26, 2013

Find educayion and gov. site



.edu discussion site
"From" "date" "time" "Remote Name" "last changed" site:edu




inurl:.edu inurl:blog "powered by wordpress"

inurl:.gov inurl:blog "powered by wordpress"

http://ahenarony.blogspot.com/



হেল্পলাইন

এখনো যাঁরা আছেন এক্সপিতে

মঈন চৌধুরী | আপডেট: ০০:০৩, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১৪ | প্রিন্ট সংস্করণ
অনেকেই জেনে গেছেন, খুব শিগগির এক যুগের বেশি পুরোনো উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। মাইক্রোসফট ধীরে ধীরে এর হালনাগাদ করা ছেড়ে দিলেও এক্সপির প্রতি অনেক ব্যবহারকারীর মায়া যেন কাটছেই না। এখনো অনেকে উইন্ডোজ এক্সপির ব্যবহার চালিয়ে যেতে চাইছেন।
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার বন্ধ করার অন্যতম কারণ হলো এর নিরাপত্তাব্যবস্থা। তাঁদের পরামর্শ, যত দ্রুত সম্ভব এক্সপি ছেড়ে নতুন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা উচিত। কোনো কারণে তা সম্ভব না হলে উইন্ডোজ এক্সপিচালিত কম্পিউটারটিকে ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন করে চালানো যেতে পারে। আর কেউ যদি চান এক্সপিতেই ইন্টারনেট ব্যবহারসহ সব কাজ করবেন, তবে কিছু বিষয় বিবেচনায় আনতে হবে।
পূর্ণ নিরাপত্তাব্যবস্থা: সাধারণ অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করা খুব একটা জুতসই হবে না। এ জন্য ফায়ারওয়াল এবং নিরাপত্তাব্যবস্থা আছে এমন অ্যান্টি-ভাইরাস ব্যবহার করতে হবে।
দ্বিতীয় নিরাপত্তা কৌশল: কম্পিউটারে শক্তিশালী নিরাপত্তাব্যবস্থাকে আরও পোক্ত করতে হলে প্রচলিত অ্যান্টি-ভাইরাসের পাশাপাশি ম্যালওয়্যারবাইট নামের সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে সপ্তাহে অন্তত একবার স্ক্যান করে নিতে হবে। এটি নামানো যাবে http://goo.gl/ZfTMXF ঠিকানা থেকে, আকার ১০ মেগাবাইট।
ফায়ারফক্স বা ক্রোম ব্যবহার: ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার (ব্রাউজার) খুব বেশি পুরোনো হলে সেটা ম্যালওয়্যার বা ভাইরাস আক্রমণের জন্য উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। তাই উইন্ডোজ এক্সপির নিজস্ব পুরোনো ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার বাদ দিয়ে সর্বশেষ হালনাগাদ সংস্করণের ফায়ারফক্স বা গুগল ক্রোম ব্যবহার করা ভালো।
ব্রাউজারের নিরাপত্তা: বিভিন্ন ধরনের স্ক্রিপ্ট বা ছোট প্রোগ্রাম হলো ভাইরাস ছড়ানোর বিপজ্জনক মাধ্যম। সঠিক ধরনের ব্রাউজার অ্যাড-অন, যেমন নোস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করলে এসব থেকে বাঁচা যায়। ফায়ারফক্সের জন্য এটি পাওয়া যাবে http://goo.gl/Cvqehz ঠিকানায় আর ক্রোমের জন্য নামাতে পারবেন http://goo.gl/tV3pB5 ওয়েব ঠিকানা থেকে। —মঈন চৌধুরী
 
 
 
 
বেসিস আউটসোর্সিং অ্যাওয়ার্ড ২০১৪-এর জুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান এ কে এম ফাহিম মাশরুর সম্মেলনে বলেন, তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য এই পুরস্কার একধরনের পথ প্রদর্শকের কাজ করবে। পুরস্কার প্রদানের ক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের কর্মসংস্থান, রপ্তানির পরিমাণ ও সামাজিক ভূমিকা গুরুত্ব পাবে। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বেসিস আউটসোর্সিং অ্যাওয়ার্ড ২০১৪-এর আহ্বায়ক শাহ্ ইমারউল কায়ীশ, বেসিসের সহসভাপতি উত্তম কুমার পাল ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল হাসান।
ইমারউল কায়ীশ জানান, ৬৪টি জেলায় একজন করে সফল ফ্রিল্যান্সার বা তথ্যপ্রযুক্তি উদ্যোক্তাকে দেওয়া হবে এই পুরস্কার। আরও ছয়টি আলাদা বিভাগে (ওয়েব অ্যাপলিকেশন ডেভেলপমেন্ট, এসইও ও অনলাইন বিপণন, ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিকস ডিজাইন, ব্লগিং, মোবাইল অ্যাপলিকেশন) তিনজন করে ১৮ জনকে উদ্যোক্তা হিসেবেও পুরস্কার দেওয়া হবে। প্রাতিষ্ঠানিক বিভাগে ১৫টি এবং নারী বিভাগে তিনটি পুরস্কার রয়েছে। অনলাইনে বেসিসের ওয়েবসাইটে (www.basis.org.bd) এ প্রতিযোগিতায় নিবন্ধন কার্যক্রম চলছে। নিবন্ধন চলবে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রর্যন্ত। পুরস্কার দেওয়া হবে আগামী মার্চ মাসে। ২০১১ সাল থেকে প্রতিবছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে বেসিস। —মো. রাফাত জামিল
 

Like Book

Blogger news

Blogroll

Most Reading